প্রতিবেদকঃ রোদেলা হক ভূঁইয়া, অর্থ ও বাণিজ্য বিভাগদিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে দুই চাকার বাহন মোটর সাইকেল। বিশেষ করে ছাত্র এবং তরুণ সমাজের মধ্যে এই বাহটির কদর সবচেয়ে বেশি। আর এর ফলে বাড়ছে মোটর সাইকেল বিক্রির পরিমাণও। গত কয়েক বছরে, বাজারে মোটর সাইকেলের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণ। এই যানজটের শহরে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে মোটর সাইকেলকেই পছন্দ করেন তরুণ প্রজন্ম।
বর্তমানে মেয়েরাও মোটর সাইকেল চালানোর প্রতি ঝুঁকে গেছে। আজকাল রাস্তায় মেয়েদেরও মোটর সাইকেল চালাতে দেখা যায়। এর পেছনে যথেষ্ট কারণ ও রয়েছে। মোটর সাইকেল নিজেই এখন হয়ে উঠছে আয়ের এক বড় মাধ্যম।ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যবসা ই-কমার্স এবং এফ-কমার্সে (ফেসবুক ভিত্তিক ব্যবসা) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে মোটর সাইকেল। ই-শপ থেকে পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে ব্যবহার করা হচ্ছে মোটর সাইকেল। অনেক প্রতিষ্ঠান নিজেরাই মোটর সাইকেল কিনে কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহের কাজটি করে থাকে। আবার অনেকে মোটর সাইকেল কিনে এসব প্রতিষ্ঠানের হয়ে চুক্তি ভিত্তিতে পণ্য সরবরাহের কাজ করেন।এছাড়াও রাইড শেয়ারিং অ্যাপসের ধারণার বদৌলতে, দিন দিন মোটর সাইকেল বিক্রির পরিমাণ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাঠাও, মুভ, স্যাম, উবার-মটো, ইজিয়ার, ওভাই এর মত রাইড শেয়ারিং অ্যাপসগুলোতে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে নিবন্ধিত বাইক চালকের সংখ্যা।এদের মধ্যে একটি বড় অংশ কিস্তিতে মোটর সাইকেল ক্রয় করে রাইড শেয়ারের মাধ্যমে আয় করেই পরিশোধ করছেন মাসিক কিস্তির টাকা। পড়াশুনা অথবা চাকরির পাশাপাশি পার্টটাইম বা খণ্ডকালীন কাজ হিসেবেও রাইড শেয়ারিং করছেন অনেকেই।কিন্তু সমস্যা হল মোটর সাইকেলের সংখ্যার সাথে দূর্ঘটনাও দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুযোগ পেলেই বেপরোয়া মোটর সাইকেল চালানো কিংবা ফুটপাতের উপর দিয়ে মোটর সাইেকেল চালানো চালকদের একটি নিত্য-নৈমত্যিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক মোটর সাইকেল আরোহী ফুটপাতের উপর দিয়ে মোটর সাইকেল চালানো তাদের অধিকার বলে মনে করে।তাছাড়া রাস্তার সিগন্যালে অপেক্ষার ধৈর্য্য ও তাদের থাকে না। মোটর সাইকেল যাতে ফুটপাতের উপর দিয়ে চলতে না পারে সেজন্য ২০১২ সালে হাইকোর্ট একটি নির্দেশনা দিয়েছে। এছাড়া ও ঢাকা শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ফুটপাতের উপর যাতে মোটরসাইকেল উঠতে না পারে সেজন্য স্টিলের পাইপ দিয়ে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়েছে। বেপরোয়া কিংবা ফুটপাতে মোটরবাইক চালানোর বিরুদ্ধে শহরের বিভিন্ন জায়গায় জরিমানা করা হচ্ছে। কিন্তু আরোহীদের সচেতনতা এবং মানসিকতা না বদলালে এটি পুরোপুরি বন্ধ করা মুশকিল।
এফএম নিউজ…
আপনার এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গী…
বিজ্ঞাপন ও বার্তা বিভাগঃ 018-311 06 108
This website was… how do you say it? Relevant!!
Finally I’ve found something that helped me. Appreciate it!
Thank you a lot for sharing this with all folks
you really realize what you are speaking about! Bookmarked.
Kindly also discuss with my web site =). We may have a hyperlink trade
agreement among us
I am really impressed together with your writing abilities and also with the layout in your weblog.
Is that this a paid topic or did you modify
it yourself? Anyway stay up the excellent high quality writing, it is uncommon to
look a nice weblog like this one these days..
It’s hard to come by knowledgeable people about this topic, but you seem like you know what you’re talking
about! Thanks
Comments are closed.