করোনা ভাইরাস নিয়ে যে কথাটি কেউ বলে নাঃ পড়ুন পজিটিভ কিছু

0
452

প্রতিবেদকঃ শামীমা আফরোজ, স্বাস্থ্য চিকিৎসা বিভাগ
করোনা ভাইরাস নিয়ে অনেকেই অনেক ভয় পাবেন এবং আতঙ্কিত হবেন না। এর আগেও বিভিন্ন ভাইরাসের সংক্রমণ আমাদের দেশে এসেছে এবং সে গুলোকে আমাদের মেডিকেল সাইন্স যথেষ্ট সচেতনতা সাথে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে পূর্বেও দেখিয়েছে।

করোনার নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। কোন টিকাও নেই। তবে সর্তকতা অবলম্বন জরুরি। ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য সর্তকতা অনুযায়ী, হাঁচি বা কাশি হওয়ার সময় মুখে হাত লাগাবেন না। রুমাল বা টিস্যু ব্যবহার করুন ভাইরাস প্রতিরোধে হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় সবচাইতে বেশি সক্রিয় হয়।

আমাদের আশেপাশে অনেকেরই অভ্যাস আছে যেখানে-সেখানে কাশি না দেওয়া এবং হাতে কাশি দেওয়া। কারণ আর জীবনে জীবাণু হাতের স্পর্শ হতে পারে যেখানে করোনারি আপনাকে স্পর্শ করবে সেখান থেকেই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে ছড়িয়ে পড়তে পারে চেয়ার-টেবিল, টেলিফোন, কিবোর্ড যা স্পর্শ করবেন করো না সংক্রামিত হতে পারে। এই ভাইরাস অনেক ভারী ভাইরাস। আক্রান্ত রোগীর ৬ ফুটের মধ্যে যেকোনোভাবে এটি সংক্রমিত হতে পারে।

ভেজা কাপড় রোদে ভালো করে শুকিয়ে সেই শুকনো কাপড় দিয়ে ঘন ঘন পরিষ্কার করতে হবে। হাট-বাজার বাস-ট্রেন বা ভীড় এড়িয়ে চলবেন। আক্রান্ত রোগীর কাছ থেকেই এই রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি তাই সবসময় মাস্ক ব্যবহার করবেন বিশেষ করে অনেক ভীড়ে।

ভাইরাসে কোন প্রকার ভীতসন্ত্রস্ত হবেন না। সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করুন এবং আক্রান্ত রোগী তিন দিন কিছু নিয়ম পালন করলেই ভাইরাস চলে যাবে এই ভাইরাস।

আক্রান্ত রোগীর জন্য কিছু নিয়মঃ
♦ভাইরাস আক্রান্ত রোগী প্রথম দিন সকল ধরনের পানীয় জাতীয় খাবার খাবে।
♦ভাইরাসের দ্বিতীয় দিন প্রচুর পরিমাণে শসা, গাজর ও টমেটো এই ধরনের সবজি সাথে সবুজ ফলমূল খেতে হবে।
♦তৃতীয় দিন ঠিক একই নিয়মে প্রথম দিনের মত অর্ধ পানীয় খাবার এবং অর্ধ ফলমূলসহ ভিন্ন ভিন্ন বেলায় খেতে হবে।

এফএম নিউজ…

আপনার এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গী…

বিজ্ঞাপন বার্তা বিভাগঃ 018-311 06 108